পদ্মা সেতু উন্মুক্ত করে দেওয়ার পরপরই শুরু হয় নানাবিধ বিশৃঙ্খলা। বিশেষকরে বাইকারদের হুড়োহুড়ি, প্রতিযোগিতা, তীব্র গতিতে চালানো কর্তৃপক্ষকে চিন্তায় ফেলে দেয়।
এর মধ্যেই ঘটে দুর্ঘটনা, যাতে নিহত হয়েছেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী। এরপর অনেকটা বাধ্য হয়েই পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচল নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।
এরপরও থামানো যায়নি মোটরসাইকেল পারাপার। বাইকাররা ট্রাক কিংবা পিকআপের মধ্যে বাইক তুলে পদ্মা সেতু পার হতে থাকেন। এক পর্যায়ে এভাবে বাইক পার হওয়ার সুযোগও বাতিল করা হয়। এতে বিপাকে পড়ে অনেক সাধারণ মানুষ। অনেকে বাইকে নিয়ে ফেরত চলে যান আবার অনেকে ফেরি দিয়ে পারপার করেছেন মোটরসাইকেল।
মানুষের ভোগান্তির কথা বিবেচনা করে এবার মোটরসাইকেল পারাপারের অনুমতি দিয়েছে সেতু কর্তৃপক্ষ। আজ মঙ্গলবার (২৮ জুন) সকালে এই সিদ্ধান্ত দেওয়ার পাশাপাশি কঠিন শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে।
সেতু কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী তোফাজ্জল হোসেন জানান, ট্রাকে কিংবা পিকআপে করে মোটরসাইকেল নেওয়া যাবে তবে বাইকের মালিক/চালক সঙ্গে যেতে পারবেন না।